Facts About সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা Revealed

কলা হলো বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় ফল। সাধারণত উষ্ণ জলবায়ু সম্পন্ন দেশ সমূহে কলার উৎপাদন বেশি হয়। তবে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াই কলার উৎপত্তিস্থল হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বহু দেশে পুষ্টির যোগানদাতা হিসেবে কলা ব্যবহার হয়ে আসছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা যেমন নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, যশোর, বরিশাল, বগুড়া, রংপুর, জয়পুরহাট, কুস্টিয়া, ঝিনাইদহ, মেহেরপুরসহ অনেক জেলায় শত শত বছর যাবত বাণিজ্যিকভাবে কলার চাষ হয়ে আসছে।

নিয়মিত কলা সেবনে পাকস্থলী সম্পর্কিত এই সকল সমস্যা থেকে নিরাময় লাভ করা যায়।

চুলে রং করার ঘরোয়া উপায় চুলে রং করতে গিয়ে রাসায়নিক ব্যবহারে, চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়, চুল উঠে আসে। রাসায়নিক রং করার পর থেকেই চুলের গোড়া শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। কমে যায় চুলের ঘনত্ব। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে আরও বড় ক্ষতির আশঙ্কাও তৈরি করে এই রাসায়নিক। চুলে রাসায়নিক ব্যবহার করলে ক্ষতির আশঙ্কা থেকেই যায়, তাই সতর্ক করেন চিকিৎসকরাও। বিশেষজ্ঞদের মতে, চুল ভালো রাখতে খুব সামান্য কয়েকটি নিয়ম মানাই যথেষ্ট।  কী কী সেই নিয়ম জেনে নিন— দাঁড়চিনির সঙ্গে কন্ডিশনার মিশিয়ে নিতে পারেন। এই দুটি মিশিয়ে নিয়ে প্যাক তৈরি করুন। চেষ্টা করুন প্রতিটি চুলের গোড়া অবধি যেনও পৌঁছতে পারে এই দাঁড়চিনি ও কন্ডিশনারের প্যাক। তবে এই প্যাক বানিয়ে চুলে দেওয়ার পর, এক থেকে দুই ঘণ্টা ধৈয্য ধরে বসুন, এরপর শ্যাম্পু করে নিন। বিটের টুকরোর সঙ্গে মধু এবং নারকেল তেল মিশিয়েও প্যাক তৈরি করতে পারেন। পাকা চুল ঢাকতে বা রঙ করতে বিটের টুকরোর সঙ্গে হেনা মিশিয়েও দিতে পারেন। লেবুর রসের সঙ্গে কন্ডিশনার ও সমান পরিমাণে পানি মিশিয়েও চুলে হাইলাইট করা সম্ভব।

কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। দেহের পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে প্রতিদিন একটি কলা খাওয়া উপকারী।

কলার অজানা ১০টি উপকারিতা ও গুণাগুণ জেনে নিই

এ সকল প্রশ্নের উত্তর হলো কলা মূলত সকাল বেলাই খাওয়া উচিৎ। সকাল বেলা এটি খেলে সারাদিন এর উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে সকালে এটি খেলেও খালি পেটে কিন্তু খাওয়া ঠিক নয়। খালি পেটে কোনোভাবেই কলা খাওয়া উচিৎ না। সকালে খেলেও অন্য কোনো খাবারের সাথে মিশিয়ে বা অন্য কোনো নাস্তা খাওয়ার পর এটি খাওয়া উচিৎ। তবে শুধু সকালেই যে খাওয়া যায় এমন নয়। দিনের অন্য সময়ও খাওয়া যায়। তবে সকালে খেলে এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়।

৬ কলাতে ক্যারোটিনয়েড এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে। এগুলো শরীরের জন্যও অনেক উপকারী।

২ ফলস্বরূপ, এতে পটাসিয়ামের সাথে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। আর এই দুটি উপাদান শরীরের হাড়কে মজবুত করে।

০২। ফোলেট সামগ্রী: নিউরাল টিউব ত্রুটি প্রতিরোধ এবং শিশুর স্নায়ুবিক বিকাশে সহায়তা করার জন্য ফোলেট more info অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কলা পেট পরিষ্কার রাখে পাশাপাশি হজমশক্তিও বাড়ায়। এতে থাকা ফাইবার এই কাজে সাহায্য করে।

কলা খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন? কিছু বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে সারাদিনের উপকারিতা পেতে বিশেষজ্ঞরা সকালে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন। খালি পেটে না খেয়ে অন্য খাবারের সাথে বা সকালের জলখাবারের পরে কলা খাওয়া ভালো। কলা দিনের যেকোনো সময় খাওয়া যেতে পারে, তবে সকালে খাওয়া হলে এটি সবচেয়ে উপকারী।

মাশরুম কেন খাবেন? পুষ্টিগুণ, উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

০৩। বমি বমি ভাব কমানো: কলার হালকা, সহজে হজমযোগ্য প্রকৃতি সকালের অসুস্থতা এবং বমি বমি ভাব, গর্ভাবস্থায় সাধারণ অস্বস্তি দূর করতে সাহায্য করতে পারে।

সাধ্যের মধ্যে যদি শরীরের ক্যালরির চাহিদা যথাপোযুক্তভাবে মেটানো যায়, তবে কেমন হয়? হ্যাঁ, এটা অবশ্যই সম্ভব কলার উপকারিতা র মাধ্যমে। সাধারণত ফলমূলের মধ্যে কলা হলো একটি সহজলভ্য ও ক্যালোরিতে ভরপুর একটি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ফল। কলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আয়রণ ও সকল প্রকার পুষ্টি উপাদান। এছাড়াও রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালরি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *